Not known Factual Statements About রাফাহ
Not known Factual Statements About রাফাহ
Blog Article
ট্রাম্প নর্থ ও সাউথ ডাকোটা, লুইসিয়ানা, ওয়াইওমিংয়ে জিতেছেন। তিনি কানসাস ও আইওয়াতেও জিতেছেন।
বিনোদন জগতেও তিনি একজন বহুল পরিচিত ব্যক্তিত্ব। বিনোদন জগতে তার খ্যাতি তৈরি হয় প্রথমে মিস ইউনিভার্স, মিস ইউএসএ এবং মিস টিন ইউএসএ সৌন্দর্য প্রতিযোগিতার আয়োজক সংস্থার মালিক হিসাবে এবং তারপর এনবিসি রিয়েলিটি শো ‘দ্য অ্যাপ্রেন্টিস’-এর স্রষ্টা হিসাবে।
প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব নেয়ার পরে দেয়া বক্তব্যে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি বেশ কিছু নির্বাহী আদেশ জারি করতে যাচ্ছেন।
তার এই প্রচারাভিযান অবশ্য বিতর্কে ঘেরা ছিল। তার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ প্রকাশ্যে আসতে থাকে।
অন্যদিকে, নিউ ইয়র্কে তার সাজা (যুক্তিযুক্তভাবে সবচেয়ে দুর্বল অভিযোগের ভিত্তিতে) নভেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত বিলম্বিত হয়ে গিয়েছে।
বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।
২০১৫ সালের জুনের আগ পর্যন্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসের লড়াইয়ে শামিল হওয়ার ঘোষণা করেননি। সেই সময় ‘আমেরিকান ড্রিম’কে মৃত বলে ঘোষণা করেছিলেন বটে কিন্তু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন ‘আমেরিকান ড্রিমকে আরও বৃহত্তর এবং ভালোভাবে ফিরিয়ে আনার’।
ট্রাম্প বেশ কয়েকটা বই লিখেছেন। বিভিন্ন চলচ্চিত্র এবং প্রো-রেসলিং অনুষ্ঠানে পানীয় থেকে নেকটাইসহ অনেক কিছুই ‘বিক্রি’ করেছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তার মোট সম্পদের পরিমাণ কমে গেছে, ফোর্বসের হিসাব অনুযায়ী বর্তমানে তার সম্পদের পরিমাণ প্রায় ৪০০ কোটি ডলার।
নভেম্বর ২০২০-এর নির্বাচনে বাইডেন বিজয়ী হন, ট্রাম্পের ৭৪.২ মিলিয়ন ভোট (৪৬.৮%) এর বিপরীতে তিনি ৮১.৩ মিলিয়ন ভোট (৫১.৩%) পান[২৩৩][২৩৪] এবং ইলেক্টোরাল ভোটে বাইডেন ৩০৬ বনাম ট্রাম্পের ২৩২ ভোট লাভ করেন।[২৩৫] ইলেক্টোরাল কলেজ ১৪ ডিসেম্বর বাইডেনের জয় দাপ্তরিকভাবে অনুমোদন করে।[২৩৫] নির্বাচনের পরদিন সকালে ফলাফল জানার আগেই ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন।[২৩৬] কয়েক দিন পর বাইডেনের জয় নিশ্চিত হলে ট্রাম্প প্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে জালিয়াতির অভিযোগ তোলেন।[২৩৭] নির্বাচনী ফল উল্টানোর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে ট্রাম্প ও তার মিত্ররা ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে অসংখ্য মামলা Bangladesh দায়ের করেন, যেগুলো যুক্তি ও আইনি ভিত্তির অভাবে রাজ্য ও ফেডারেল কোর্টের কমপক্ষে ৮৬ জন বিচারক খারিজ করেন।[২৩৮][২৩৯]
ট্রাম্প। সেই সময় তাকে হত্যার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। তবে এই ঘটনায় তার কোনও ক্ষতি হয়নি বলে জানা গিয়েছে।
ট্রাম্প উইসকনসিন, পেনসিলভেনিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনা, জর্জিয়া, ওহাইও এবং টেক্সাসে জিতেছেন। ওহাইওতে ১৭টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট আছে। টেক্সাসে আছে ৪০টি। দুই রাজ্যেই গতবার ট্রাম্প জিতেছিলেন। তবে বারাক ওবামা ২০০৮ ও ২০১২-তে ওহিওতে জিততে পেরেছিলেন।
ট্রাম্প ২০১৯ সালে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ৪৫তম শীর্ষ সম্মেলনে অন্যান্য জি৭ নেতাদের সাথে ট্রাম্প নিজেকে একজন "জাতীয়তাবাদী" হিসেবে বর্ণনা করেছেন[২০০] এবং তার বৈদেশিক নীতিকে "আমেরিকা ফার্স্ট" বলে অভিহিত করেছেন।[২০১] তিনি পপুলিস্ট, নব্য-জাতীয়তাবাদী এবং কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০২] তার শাসনামলে বৈদেশিক সম্পর্কগুলি অনিশ্চয়তা, অস্থিরতা এবং অসামঞ্জস্য দ্বারা চিহ্নিত হয়েছিল।[২০১][২০৩] ট্রাম্পের অধীনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।[২০৪] তিনি ন্যাটো মিত্রদের সমালোচনা করেছিলেন এবং ব্যক্তিগতভাবে পরামর্শ দিয়েছিলেন যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাটো থেকে সরে আসা উচিত।[২০৫][২০৬] ট্রাম্প ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু-র অনেক নীতিকে সমর্থন করেছিলেন।[২০৭] ২০২০ সালে, ট্রাম্প ইসরায়েল ও সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাহরাইন-এর মধ্যে আব্রাহাম চুক্তি স্বাক্ষরের আয়োজন করেছিলেন, যা তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক স্বাভাবিক করে।[২০৮]
যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রবেশনের উপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাবনা
ট্রাম্প। ১৯৭১ সালে এই সংস্থার প্রেসিডেন্ট বানানো হয় তাকে। কোম্পানির পরিবর্তন করে রাখেন ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশন’।